৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম হ্রাস পেলেও ব্যতিক্রম চিত্র দেখা গেছে উখিয়ার পালংখালীতে।
সীমান্তবর্তী এই ইউনিয়নের ব্যস্ততম এলাকা পালংখালী বাজার, গণপরিবহন থেকে কথিত সমিতির নামে যেখানে এখনো অব্যাহত ব্যাপক চাঁদাবাজি।
স্থানীয় ক্ষমতা এবং পেশী শক্তির দাপটে ইউপি সদস্য ও তার অনুসারীরা মিলে অনিয়মতান্ত্রিক ভাবে এই চাঁদা সিন্ডিকেটের রাজত্ব ধরে রেখেছে বলে সরেজমিনে প্রমাণ মিলেছে।
পালংখালী বাজার হয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডের গ্রামীণ সড়কে চলাচল করা প্রায় তিন শতাধিক টমটম-মিনি টমটম সিন্ডিকেটের চাঁদার উৎস।
যাত্রী উঠানামার স্ট্যান্ড থেকে কথিত সমিতির লাইনম্যানরা সিরিয়াল দেওয়ার নাম অরে তুলছেন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে ২০ থেকে ৩০ টাকা, এছাড়াও সমিতিতে সদস্য অন্তর্ভুক্ত করার নাম করে নেওয়া হচ্ছে জনপ্রতি ২ হাজার টাকা।
বাজারের মসজিদ রোডে থাকা স্ট্যান্ড পরিচালনা করছেন লাইনম্যান গিয়াস উদ্দিন প্রকাশ গিয়াসু, বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চালকদের কাছ থেকে তার টাকা নেওয়ার দৃশ্য দেখা যায়।
এব্যাপারে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অস্বীকার করেন এবং দায় চাপান কথিত সমিতির সভাপতির উপরে।
পালংখালী ষ্টেশন টমটম ও মিনি টমটম মালিক ও শ্রমিক সমবায় সমিতি লিমিটেড নামে কথিত এই সমিতির সভাপতি পদে আছেন ৭নং ওয়ার্ডের বিতর্কিত ইউপি সদস্য ।
এপ্রসঙ্গে জানতে চেয়ে তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কল রিসিভ না করায় মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
পাঠকের মতামত